নেট মিটারিং এপ্লিকেশন পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে প্রয়োজন হবে:
- গুগল ক্রোম, মোজিলা ফায়ারফক্স, ইত্যাদি ওয়েব ব্রাউজার।
- ইন্টারনেট সংযোগ।
- গ্রাহক হিসাব নম্বর (সক্রিয় বিদ্যুৎ সংযোগ)।
- একটি মোবাইল ফোন নম্বর।
- একটি ই-মেইল আইডি।
- আবেদনকারীর স্ক্যানকৃত স্বাক্ষর।
এই পোর্টালের “Support” লিংকের "User’s Guide" এ আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত দিকনির্দেশনা দেয়া আছে। আবেদন করার পূর্বে ভালোভাবে User’s Guide টি পড়ে আবেদন ফরম পূরণ করে সাবমিট করুন।
এই পোর্টালের “Support” লিংকে ক্লিক করে প্রদত্ত হট লাইন নম্বরে ফোন দিয়ে অথবা ই-মেইল করে আপনার অভিযোগটি জানান এবং সমাধানের জন্য অপেক্ষা করুন।
আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানতে ড্যাশবোর্ডে লগইন করতে হবে। পোর্টালের “Login” লিংকে ক্লিক করে সঠিক Username ও Password ব্যবহার করে ড্যাশবোর্ডে লগইন করে সকল আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারবেন।
এই পোর্টালের “Support” লিংকে ক্লিক করে প্রদত্ত হট লাইন নম্বরে ফোন দিয়ে অথবা ই-মেইল করে আপনার অভিযোগটি জানান এবং সমাধানের জন্য অপেক্ষা করুন।
হ্যাঁ, একই লগইন ব্যবহার করে ভিন্ন ভিন্ন ইউটিলিটি'র সংযোগের জন্য একাধিক আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে একই মোবাইল ফোন নম্বর ও ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করতে হবে। এই পোর্টালের মাধ্যমে প্রথম আবেদনটি করলে আপনাকে মোবাইল ফোন নম্বর ও ই-মেইল ঠিকানায় একটি ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে। সেই ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ড্যাশবোর্ডে লগইন করে পরবর্তীতে ভিন্ন ভিন্ন ইউটিলিটি'র সংযোগের জন্য এক বা একাধিক আবেদন ফরম পূরণ করে সাবমিট করতে পারবেন।
ইউটিলিটি অফিস কর্তৃক আবেদন গৃহীত হওয়ার পর আবেদনকারী গ্রাহক দ্রুততম সময়ের মধ্যে এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে সংযোগস্থল পরিদর্শনের সময়সূচি জানতে পারবেন।
নেট মিটারিং আবেদনের অনুমোদন হওয়ার পরে আপনি নেট মিটারিং গাইডলাইন মেনে সংযোগস্থলে সোলার সিস্টেম স্থাপন করবেন। পরবর্তীতে Username ও Password দিয়ে ড্যাশবোর্ডে লগইন করে সিস্টেম মূল্যায়নের আবেদন করবেন।
সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে পাসওয়ার্ড রিসেট করতে হয়। পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পোর্টালের “Login” লিংকে ক্লিক করলে একটি লগইন পেইজ পাবেন। এখন “Forgot Password?” লিংকে ক্লিক করে ফরগট পাসওয়ার্ড পেইজে আপনার ই-মেইল (নেট মিটারিং আবেদনের সময় যে ই-মেইল ঠিকানাটি ব্যবহার করা হয়েছিল) ঠিকানাটি টাইপ করে "Send Password Reset Link" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার ই-মেইল ঠিকানায় পাসওয়ার্ড রিসেট এর জন্য একটি লিংক চলে যাবে। অতঃপর প্রদত্ত লিংকে ক্লিক করে রিসেট পাসওয়ার্ড পেইজে নতুন পাসওয়ার্ড এন্ট্রি করে “Reset Password” বাটনে ক্লিক করে পাসওয়ার্ডটি রিসেট করে নিন।
বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটিতে নেট মিটারিং আবেদন দাখিলের পূর্বে এই দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদিত হতে হবে।
প্রাপ্তি স্বীকারের পর ১০ (দশ) কার্যদিবসের মধ্যে স্থাপনা, সংযোগ পয়েন্ট এবং বিতরণ ব্যবস্থাপনার মূল্যায়ন করে বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটি আবেদনকারী গ্রাহককে অনুমতি পত্র প্রদান করবে অথবা কারণ ও করণীয় উল্লেখ করে আবেদনকারী গ্রাহককে অবহিত করবে।
সর্বোচ্চ ৮ (আট) মাস। তাকে 'নেট মিটারিং নির্দেশিকা-২০১৮' অনুসরণে সোলার সিস্টেম স্থাপন করতে হবে।
'নেট মিটারিং নির্দেশিকা-২০১৮' তে উল্লেখিত নির্দেশনা সমূহ প্রতিপালন হয়েছে কিনা, বিশেষত সোলার মডিউল এবং ইনভার্টার এর কারিগরি স্ট্যান্ডার্ড সমূহ যাচাইকৃত স্রেডা কর্তৃক অনুমোদিত যন্ত্রাংশ ব্যবহার হয়েছে কিনা, তা যাচাই করবে।
নেট মিটারিং প্রোগ্রামে ব্যবহারের জন্য স্ট্যান্ডার্ড যাচাইকৃত অনুমোদিত সোলার মডিউল এবং গ্রিড-টাইড ইনভার্টারের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
মডিউলের জন্য সোলার মডিউলের জন্য https://solar.sreda.gov.bd/nem/solarmodule.php এবং থ্রিড-টাইজ সোলার ইনভার্টারের জন্য https://solarsreda.gov.bd/mem/gridtiedinverter.php ওয়েব ঠিকানা ভিজিট করতে হবে।
সিস্টেম স্থাপনের পরে গ্রাহকের আবেদনের প্রেক্ষিতে স্থাপিত সোলার সিস্টেম যাচাইয়ে নির্দেশিকা অনুযায়ী বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটি যথাযথ পেলে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ইউটিলিটি চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন করবে।
CAPEX মডেলের ক্ষেত্রে দুইটি পক্ষ (বিদ্যুৎ গ্রাহক এবং ইউটিলিটি) এবং OPEX মডেলের ক্ষেত্রে তিনটি পক্ষ (CAPEX বিনিয়োগকারী যুক্ত হবে)।
দ্বিপাক্ষিক চুক্তিটি এই ত্রিপাক্ষিক চুক্তির অংশ হিসেবে গণ্য হবে এবং তা ত্রিপাক্ষিক চুক্তির পরিশিষ্ট হিসেবে সংযুক্ত হবে।
গ্রাহকের বিদ্যমান ইউনিডিরেকশনাল মিটারগুলো বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটি কর্তৃক রিপ্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে বাই-ডিরেকশনাল করা গেলে নতুন বাই-ডিরেকশনাল মিটার ক্রয়ের প্রয়োজন হবেনা। অন্যথায় নতুন একটি বাই-ডিরেকশনাল নেট মিটার ক্রয়ের প্রয়োজন হবে।
স্রেডা'র স্টেকহোল্ডার ডাটাবেইজের বেসরকারী কোম্পানি সমূহের তালিকা হতে সংগ্রহ করা যেতে পারে। ভিজিট করতে হবে https://stdb.sreda.gov.bd ওয়েব ঠিকানায়।
https://solar.sreda.gov.bd/stakeholder/login/#toregister ওয়েব ঠিকানায় প্রবেশ করে সাইন- আপ করুন। অতঃপর লগইন করে তথ্য আপডেট করুন নিয়মিত।
যে প্রক্রিয়ায় একজন উপযুক্ত গ্রাহক প্রাথমিকভাবে নিজের প্রয়োজনে নিজ স্থাপনায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি সিস্টেম স্থাপন করেন এবং নিজস্ব ব্যবহারের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে সরবরাহের জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত হয়ে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের জন্য ক্রেডিট অর্জন করেন এবং যা সংশ্লিষ্ট বিতরণ ইউটিলিটি কর্তৃক নির্দিষ্ট বিলিং পিরিয়ডের বিলের সাথে সমন্বয়যোগ্য বা সেমেন্ট পিরিয়ড শেষে অতিরিক্ত থাকলে সরকার নির্ধারিত ট্যারিফের ভিত্তিতে মূল্য প্রাপ্ত হন।
রুফটপ সোলার সহ সকল নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস্য হতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ নেট মিটারিং করা যাবে।
নির্দেশিকার ৩.২ অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিদ্যুৎ গ্রাহকগণ ৩.১ অনুচ্ছেদের শর্ত পূরণ করলে নেট মিটারিং সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে।
নির্মাণ ও অস্থায়ী শ্রেণী ব্যতীত সকল থ্রি-ফেইজ বিদ্যুৎ গ্রাহক শ্রেণী।
না, এই পোর্টালের মাধমে আবেদন করা যাবে না। তবে ইউটিলিটি গুলোর নিজস্ব সিস্টেমের মাধ্যমে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদনের সময় একই সাথে নেট মিটারিং এর জন্য আবেদন করা যায়।
নেট মিটারিং নির্দেশিকায় বর্ণিত রুফটপের সংজ্ঞা অনুযায়ী রুফটপের সাথে গ্রাহক প্রাঙ্গনের খালি জায়গা, সীমানা প্রাচীর, ফ্লোটিং স্পেস ইত্যাদিতে সোলার সিস্টেম স্থাপন করা যাবে, তবে গ্রাহক প্রাঙ্গনের বাহিরে হলে তা গ্রহণযোগ্য হবেনা।
গ্রাহক নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিজে ব্যবহার করবে এবং ব্যবহারের পর উদ্বৃত্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে সরবরাহ করবে।
সিস্টেমের এসি আউটপুট ক্যাপাসিটি গ্রাহকের বরাদ্দকৃত লোডের ৭০% পর্যন্ত, তবে ১০ মে.ও. এর বেশী নয়।
সিস্টেমের এসি আউটপুট ক্যাপাসিটি নির্দেশিকার সীমার মধ্যে রাখতে ঐ স্থানের সোলার রেডিয়েশন ও টেকনিক্যাল ডিজাইনের ভিত্তিতে কিছুটা বেশী মডিউল ক্যাপাসিটি রাখার সুযোগ রয়েছে, একে DC:AC ratio বলা হয়ে থাকে। এটি সাধারণত ১.০ হতে ১.৩ পর্যন্ত হতে পারে।
দুইটি মডেল, যথা CAPEX (Capital Expenditure) এবং OPEX (Operational Expenditure) মডেলে সোলার সিস্টেম স্থাপন করা যাবে।
বিদ্যুৎ গ্রাহককে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় (বিনিয়োগ, ইন্সটলেশন ও মেইন্টিন্যান্স) সোলার সিস্টেম স্থাপন করতে হবে এবং সিস্টেমের সকল সুবিধাদি বিদ্যুৎ গ্রাহক নিজে ভোগ করবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ গ্রাহক নিজস্ব অর্থে অথবা ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে লোন নিয়ে সোলার সিস্টেম স্থাপন করতে পারেন।
যে পদ্ধতিতে গ্রাহক নিজস্ব বিনিয়োগে এবং নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি সিস্টেম স্থাপন করে নেট মিটারিং এর আওতায় সুবিধা ভোগ করেন।
বিদ্যুৎ গ্রাহককে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় (বিনিয়োগ, ইন্সটলেশন ও মেইন্টিন্যান্স) সোলার সিস্টেম স্থাপন করতে হবে এবং সিস্টেমের সকল সুবিধাদি বিদ্যুৎ গ্রাহক নিজে ভোগ করবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ গ্রাহক নিজস্ব অর্থে অথবা ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে লোন নিয়ে সোলার সিস্টেম স্থাপন করতে পারেন।
যে পদ্ধতিতে গ্রাহক ব্যতিত অন্য কোন বৈধ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইউটিলিটি এবং গ্রাহকের সাথে সম্পাদিত ত্রিপক্ষীয় চুক্তির আওতায় সংশ্লিষ্ট স্থাপনায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি সিস্টেম স্থাপন করে সিস্টেম থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ গ্রাহককে সরবরাহ করেন।
বিদ্যুৎ গ্রাহকের সাথে সম্পাদিত দ্বিপাক্ষিক চুক্তির আওতায় তৃতীয় পক্ষ গ্রাহকের প্রাঙ্গনে সোলার সিস্টেম স্থাপন করে চুক্তি মুল্যে সোলার সিস্টেম হতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বিদ্যুৎ গ্রাহককে প্রদান করবে। এ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ গ্রাহকের বিনিয়োগ ও মেইন্টিন্যান্স সংক্রান্ত কোন ঝুঁকি নেই।
ওপেক্স ট্যারিফ গ্রাহকের সাথে ওপেক্স বিনিয়োগকারীর চুক্তির শর্তাবলী সমূহের উপর নির্ভর করবে, তবে তা অবশ্যই বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটির রিটেইল ইলেকট্রিসিটি ট্যারিফের চেয়ে কম হবে।
ওপেক্স বিনিয়োগকারীর বিল প্রাপ্তির নিশ্চয়তায় নির্দেশিকার ৩.৪ অনুচ্ছেদে বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণীয় হবে। দ্বিপাক্ষিক ওপেক্স চুক্তি সম্পাদনের সময় নির্দেশিকার পরিশিষ্ট-৬ এ বর্ণিত বিষয়াদিকে অনুসরণ করতে হবে।
বিদ্যুৎ গ্রাহককে বিনিয়োগ, অপারেশন, মেইন্টিন্যান্স, ইত্যাদির কোন ঝুঁকি নিতে হয়না। সোলার সিস্টেম হতে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হলেই তা চুক্তিমূল্যে (গ্রিড বিদ্যুতের চেয়ে কম) বিদ্যুৎ গ্রাহক পাবে।
উক্ত ইন্ডাস্ট্রি বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটির গ্রাহক হয়ে থাকলে 'নেট মিটারিং নির্দেশিকা-২০১৮' প্রযোজ্য হবে, অন্যথায় নির্দেশিকা প্রয়োগযোগ্য হবেনা।
নির্দেশিকার পরিশিষ্ট-৪ এ উল্লেখিত চুক্তি ফর্মের ১১ নং পয়েন্ট বিরোধ নিস্পত্তিতে বর্ণিত ব্যবস্থায় নিস্পন্ন হবে।
উদ্যোক্তাগণ বিদ্যুৎ রপ্তানি ও আমদানি উভয়টি করতে চাইলে 'নেট মিটারিং নির্দেশিকা-২০১৮' অনুযায়ী এবং কেবল বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে চাইলে সোলার ইরিগেশন পাম্পের গ্রিড ইন্টিগ্রেশন নির্দেশিকা-২০২০' অনুযায়ী করা যাবে।
যে বিদ্যুৎ গ্রাহক বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার এবং উৎপাদন করেন।
প্রতিমাস হবে বিলিং পিরিয়ড, অর্থাৎ এক মাস পর পর বিলিং কার্যক্রম সম্পন্ন হবে।
বিলিং ইউনিট BUI-E-C, যেখানে I ঐ মাসে গ্রিড হতে আমদানীকৃত কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ, E = ঐ মাসে গ্রিডে রপ্তানিকৃত কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ, C= পূর্ববর্তী মাসের ক্রেডিট বিদ্যুতের পরিমাণ, যা বিতরণ ইউটিলিটির বিলিং ডাটাবেইজে সংরক্ষিত থাকবে।
BU শূন্য বা তার চেয়ে কম হলে বিদ্যুৎ গ্রাহককে সে মাসে বিতরণ ইউটিলিটিকে কোন এনার্জি চার্জ প্রদান করতে হবেনা, কেবল ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট ইত্যাদি প্রদান করতে হবে। BU>0 হলে, বিদ্যুৎ গ্রাহককে যথারীতি BU এর জন্য এনার্জি চার্জ সহ ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট ইত্যাদি বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটিকে প্রদান করতে হবে।
কোন মাসের BU<0 হলে BU। পরিমাণ কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ গ্রাহকের ক্রেডিট হিসেবে জমা থাকবে।
যে সময় অন্তে (১ লা জুলাই হতে ৩০ জুন) একজন গ্রাহক তার কিলোওয়াট ঘন্টায় পুঞ্জীভূত ক্রেডিটের জন্য মূল্য প্রাপ্ত হবেন।
সেটলমেন্ট পিরিয়ড শেষে গ্রাহকের ক্রেডিট বিদ্যুৎ থাকলে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটি তার ৩৩ কেভি বাঙ ট্যারিফে ক্রেডিট বিদ্যুতের মূল্য বিদ্যুৎ গ্রাহককে প্রদান করবে। উক্ত সময়ে গ্রাহকের কোন ক্রেডিট ইউনিট না থাকলে বিতরণ ইউটিলিটি কর্তৃক বিল পরিশোধের প্রয়োজন হবেনা।
বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটি বাইডিরেকশনাল নেট মিটারের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ গ্রাহককে বিল করবে এবং সোলার এ্যাকাউন্টিং মিটারের ভিত্তিতে ওপেক্স বিনিয়োগকারী বিদ্যুৎ গ্রাহককে বিল করবে। সেলফ কনজামশন মিটারটি ক্রস-চেকিং এর কাজে ব্যবহৃত হবে।
Bi-directional Net Meter সবক্ষেত্রেই বাধ্যতামূলক হবে। Solar Accounting Meter এবং Self Consumption Meter দুইটি CAPEX মডেলের ক্ষেত্রে সাধারণত অপশনাল এবং OPEX মডেলীর ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক হবে। বিদ্যুৎ গ্রাহকের প্রাঙ্গনে নন-রিনিউয়েবল উৎস্য হতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা থাকলে CAPEX মডেলেও এই মিটার দুইটি বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটির চাহিদা অনুযায়ী বাধ্যতামূলক হবে।
রপ্তানিকৃত বিদ্যুৎ ইউনিট প্রতিমাসে অফপিক আমদানির সাথে প্রথমে সমন্বয় হবে। এর পরও অতিরিক্ত রপ্তানি ইউনিট থাকলে তা ঐ মাসের পিক ইউনিটের সাথে সমন্বয় হবে।
নির্দেশিকার পরিশিষ্ট-৪ এ উল্লেখিত চুক্তি ফর্মের ১১ নং পয়েন্ট বিরোধ নিস্পত্তিতে বর্ণিত ব্যবস্থায় নিস্পন্ন হবে।
ব্যাংক বা অনুরুপ নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থাপনায় হতে হবে, যাতে লেনদেনের উপযুক্ত প্রমাণক থাকে।
সাধারণত ৭-১০ বর্গমিটার/কিলোওয়াটপিক। সিস্টেম ডিজাইন এবং প্রযুক্তিভেদে রুফ এরিয়ার পরিমাণ কমবেশী লাগতে পারে।
'Solar Inter-Row-Spacing Calculator for Rooftop Solar' শীর্ষক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে, যা পাওয়া যাবে https://solar.sreda.gov.bd/irsc ওয়েব ঠিকানায়।
অপ্টিমাম টিপ্টিং অ্যাঙ্গেলে স্থানের সোলার রেডিয়েশনের ভিত্তিতে ১২০০ ১৪০০ কিলোওয়াট আওয়ার।
সাধারণত ঐ স্থানের ল্যাটিচুড অ্যাঙ্গেলের কাছাকাছি হয়, তবে তা স্থান ও প্রাকৃতিক অবস্থাভেদে কিছুটা আলাদা হতে পারে।
দক্ষিনমুখী করে সোলার সিস্টেম বাংলাদেশে স্থাপন করতে হয়, অর্থাৎ উত্তর দিকের সাথে এজিমুথ অ্যাঙ্গেল ১৮০° হবে।
ডিসেম্বর মাসের ১৯-২২ তারিখে সূর্য সবচেয়ে বেশী দক্ষিণে হেলে থাকে বিধায় ছায়ার দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশী হয়। এ সময় দিনের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে ছোট হয় এবং রাত সবচেয়ে বড় হয়।
তাপমাত্রা বাড়লে সোলার মডিউল হতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কিছুটা কমে যায়, পরিমান পাওয়া যাবে সোলার মডিউলের ডাটাপিটে।
BDS IEC 61215, BDS IEC 61730-1 এবং BDS IEC 61730-2; অথবা সমতুল্য IEC standards
BDS IEC 62109-1, BDS IEC 62109-2, BDS IEC 61727 এবং BDS IEC 62116; অথবা সমতুল্য IEC standards
স্ট্যান্ডার্ডগুলো অনুযায়ী পূর্ণ টেষ্ট হতে হবে, আংশিক টেষ্ট গ্রহণযোগ্য হবেনা।
গ্রিড বিদ্যুতের অনুপস্থিতিতে অনধিক ২ সেকেন্ডের মধ্যে গ্রিড-টাইড ইনভার্টারগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
ইনভার্টারের সুরক্ষা এবং মেইনটেনেন্স কাজে কর্মরত ইউটিলিটি অপারেটরের সুরক্ষা, উভয়টিতে সহায়ক হবে।
BDS IEC 62116 বা সমতুল্য IEC standard
Environmental requirement and conditions; protection against shock and energy hazards, protection against mechanical hazards, protection against fire hazards, protection against sonic pressure hazards, liquid hazards. chemical hazards, fault condition operation, Electrical rating test, etc.
BDS IEC 61727 বা সমতুল্য IEC স্ট্যান্ডার্ড। নেট মিটারিং নির্দেশিকাতে অতিরিক্ত হিসেবে IEEE 1547 উল্লেখ রয়েছে।
বিশ্বের যে কোন ILAC MRA হতে চাহিত স্ট্যান্ডার্ডের উপর এক্রিডিটেশন গ্রহণকৃত এক্রিডিটেড ল্যাবরেটরি সমূহ।
বিশ্বের যে কোন IAF MLA হতে সোলার মডিউল/ইনভার্টার বা চাহিত স্ট্যান্ডার্ডের উপর এক্রিডিটেশন গ্রহণকৃত এক্রিডিটেড সার্টিফিকেশন বডি সমূহ।
সংশ্লিষ্ট পন্যের উৎপাদনকারী বা আমদানীকারক। বিদ্যুৎ গ্রাহক বা ওপেক্স বিনিয়োগকারী অনুমোদিত তালিকা হতে যেকোনটি মার্কেট হতে সংগ্রহ করে সোলার সিস্টেম স্থাপন করবেন।
স্রেডা'র ওয়েবসাইট www.sreda.gov.bd এবং সোলার ই-ডেস্ক https://solar.sreda.gov.bd ওয়েব ঠিকানায়।
প্রয়োজন নেই।
সিস্টেম স্থাপনের পরে বিদ্যুৎ বিতরণ ইউটিলিটি 'নেট মিটারিং নির্দেশিকা-২০১৮' এর ৩.৭ (ক-৫) অনুযায়ী যাচাই করবে।
১ (এক) ওহমের কম হওয়া জরুরী, যত কম হবে তত ভাল হবে।
গ্রিড বিদ্যুতের আগমনের পর ভোল্টেজ ও ফ্রিকোয়েন্সি স্বাভাবিক অপারেশন সীমার মধ্যে থাকলে নূন্যতম যে সময় পরে সোলার ইনভার্টার গ্রিডের সাথে সংযুক্ত হবে। IEC 61727 অনুযায়ী তা ২০ সেকেন্ড হতে ৩০০ সেকেন্ড, ইনভার্টার উৎপাদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত।
স্ট্যান্ডার্ড ভোল্টেজ লেভেলের ১৫% হতে+১০% পর্যন্ত। জাতীয় গ্রিডকোড অনুযায়ী ইনভার্টারের সেটিংস প্রদান করতে হবে।
জাতীয় গ্রিডকোড অনুযায়ী ইনভার্টারের সেটিংস প্রদান করতে হবে।
বিইআরসি কর্তৃক প্রকাশিত রিটেইল ইলেকট্রিসিটি ট্যারিফ শর্তাবলী অনুযায়ী জরিমানা পরিহারে বিদ্যুৎ গ্রাহককে উপযুক্ত PFI unit সংযুক্ত করতে হবে অথবা ইনভার্টার কন্ট্রোলের মধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
আন্ত সংযোগের স্থলে (PCC) টোটাল হারমোনিক কারেন্ট ডিসটরশান ইনভার্টারের রেটেড আউটপুটের ৫% এর কম হতে হবে।
যে কোন অপারেটা কন্ডিশনে রেটের ইনভার্টটার আউটপুটের ১% এর কম হতে হবে।
নির্দেশিকার পরিশিষ্ট-৩ এর ৩ নং অনুচ্ছেদে এ সম্পর্কিত ধারণা দেয়া রয়েছে।
লাইফটাইম পর্যন্ত সোলার সিস্টেম হতে আশানুরুপ বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং অনাকাংখিত ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে।
Direct lightning stroke প্রতিরোধে সোলার সিস্টেমের প্রটেকশন কভারেজ অনুযায়ী উপযুক্ত লাইটনিং রাট সহ ১ ওহমের কম আর্থিং রেজিস্ট্যান্স ভেলু। Indirect stroke বা Traveling wave stroke প্রতিরোধে সোলার সিস্টেমের প্রতিটি স্ট্রিং এ DC SPD এবং ইনভার্টারের এসি প্রান্তে AC SPD থাকা জরুরী।
সোলার ইনভার্টারগুলো LT ভোল্টেজ লেভেলের হওয়ায় গ্রাহক প্রঙ্গনের LT বাসবারে সংযুক্ত করতে হবে। সংযোগ পয়েন্টকে Point of Common Coupling (PCC) বলা হয়ে থাকে।
মিটারের অবস্থানের পরিবর্তন হবেনা, কেবল ইউনিডিরেকশনাল মিটারকে বাই-ডিরেকশনাল মিটারে রূপান্তর করতে হবে।
মাদারমিটারের পরে এবং চাইল্ড মিটারের আগে থ্রি-ফেইজ অংশে PCC হবে।
স্ট্যান্ডার্ড টেস্ট কন্ডিশনস্ (ইর্যাডিয়্যান্স ১০০০ ওয়াট/মি২, সেল তাপমাত্রা ২৫০সে., এয়ার মাস ১.৫)।
সাধারণত ৪৫-৫০ হাজার টাকা/কিলোওয়াটপিক। ডিজাইন ও ক্যাপাসিটির ভিত্তিতে কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে।
অনলাইন নেট মিটারিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে, যা পাওয়া যাবে https://dpdc.org.bd/site/calculator/index.php ওয়েব ঠিকানায়। ক্যালকুলেটরের ব্যবহার সহায়িকা https://www.youtube.com/watch?v=MYfk8eXX5BC ঠিকানায়। পাওয়া যাবে।
সাধারণত ৩.০০ হতে ৪.০০ টাকা/কিলোওয়াট আওয়ার, তবে ডিজাইনভেদে কিছুটা আলাদা হতে পারে।
অর্থ বিভাগের দুইটি প্রতিষ্ঠান IDCOL (Telephone: 9102171-8. Website: www.idcol.org) এবং BIFFL (Website: www.biffl.org.bd) হতে নিম্নসুদে লোন পাওয়া যাবে। IDCOL হতে প্রারম্ভিত বিনিয়োগের ৮০% পর্যন্ত ৬.৭% ইন্টারেস্ট রেটে লোন পাওয়া যাচ্ছে। তাছাড়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিফাইন্যান্সিং ডিম এর আওতায় যে কোন বাণিজ্যিক ব্যাংক হতে লোন নেয়ার সুযোগ রয়েছে।